ডেস্ক রিপোর্ট, Prabartan | আপডেট: ৭:৪৩ পিএম, ২৯-০১-১৯
খুকৃবি: আগামী ১৭ মার্চ খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুকৃবি) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এজন্য সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৭টি অনুষদের অধীনে ৫১টি বিভাগ খোলার জন্য ইউজিসিতে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
আগামী বুধবার (৩০ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) একটি প্রতিনিধি দল খুলনায় আসবে।
প্রস্তাবিত খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর উদ্বোধনকালে এসব কথা জানান খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. শহীদুর রহমান খান।
মঙ্গলবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুর ২টায় খুলনা শহরের সোনাডাঙ্গায় (ঠিকানা: বাড়ি নং ২০০, ফার্স্ট ফেজ, রোড#১২, সোনাডাঙ্গা আ/এ, খুলনা) এ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়।

মঙ্গলবার সোনাডাঙ্গায় কার্যক্রম শুরু হয়েছেন খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের
খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন জানান, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দ্রুত ১০৮ একর জমি অধিগ্রহণের জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক জানান, খুলনার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চালু হতে যাচ্ছে। যা খুলনার শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক অবদান রাখবে।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরো পড়ুন>>: ১০ বছর পরে মনে হয় না ফেসবুক থাকবে: জাফর ইকবাল
আরো পড়ুন>>: জাতীয় পরিচয়পত্র পাবে ১০-১৭ বয়সীরাও
আরো পড়ুন>>: ছেলেদের হৃদযন্ত্রের ক্ষতির কারণ সুন্দরী মেয়ে: গবেষণা
২০১১ সালের ৫ মার্চ খুলনার খালিশপুরে এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনায় একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রতিশ্রতি দেন। এরপর নগরীর দৌলতপুরের কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের অব্যবহৃত ৫০ একর জমি এবং পাশের ব্যক্তি মালিকানাধীন ১২ একর জমি নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার প্রাথমিক পরিকল্পনা করা হয়।
২০১৫ সালের ৫ জুলাই জাতীয় সংসদে ‘খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বিল-২০১৫’ পাস হয়। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) ময়মনসিংহ ভেটেরিনারি অনুষদের মাইক্রোবায়োলজি ও হাইজিন বিভাগের প্রফেসর ড. শহীদুর রহমান খানকে খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৩, ২৯ জানুয়ারি ২০১৯
এএস